পোস্টগুলি

বিবাহিত বড় দিদি

আমার বিবাহিত বোন মিনু যে গল্পটি আমি বলতে যাচ্ছি, বেশ আগের। কিন্তু এখনো যেন টাটকা। ঘটনাটি আমার বিবাহিত বোন মিনুর সাথে। মিনুর আমার থেকে প্রায় ১০ বছরের বড়। জামাই একজন ব্যবসায়ী। ঘটনাটি যখন ঘটে তখন বোনের কোলে ৬ মাসের ছেলে। যদিও সে ছিল চমৎকার দেহ পল্লবীর অধিকারী কিন্তু কখনও তাকে নিয়ে ভেবে দেখিনি। প্রায় ৩৮ সাইজের দুধ আর বিশাল পাছা, মাজা চিকন, যে কোন পুরুষ দু’বার তাকিয়ে দেখবে। যখন কেউ তার দিকে তাকায়, প্রথমেই তার দুধের দিকে নজর যাবে, তার পরে পাছা।গল্প শুরু করার আগে আমার জামাইয়ের পরিবার সম্পর্কে বলি। শ্বশুর-শ্বাশুড়ী আর একজন ননদ নিয়ে আমার বোনের সংসার। এক মেয়ের পর এক ছেলে। ৬ মাস বয়স ছেলের। আমার বোনের ননদ রঞ্জনা। “ তার সৌন্দর্যের কথা, কি বলব?” আমার থেকে মাত্র ১ বছরের ছোট। এবার নাইনে পড়ে। বোনের বিয়ে হয়েছে, প্রায় ৬ বছর। আমি তখন খুব ছোট, রঞ্জনাও ছোট। কিন্তু আমি এখন দশম শ্রেণীতে পড়ি। বেশ হৃষ্টপুষ্টু, আর জিম করার কারণে দেহটাও আমার মজবুত। ছোট বেলার খেলার সাথী রঞ্জনাকে যে কখন ভালবাসতে শুরু করেছি নিজেই জানতাম না। কিন্তু বলতে সাহস পাচ্ছিলাম না। ঘটনার শুরু আমার কাকাত ভাইয়ের বিয়েতে। যৌথ পরিবার বলে, তার বিয়েতে...

পতিতা

পতিতা তরুণ মন্ডলের বয়স ৪৮ ৷ পেশায় ব্যাংকের কেরানি হলেও চাকরির প্রতি তার নেশা নেই ৷ নামে চাকরি টিকিয়ে রেখেছেন বাঁধা ইনকামের আশায় ৷ বিপত্নীক হয়েছেন বছর ৮ হল ৷ দুর্ঘটনায় জবা মারা যাবার পর তরুণের জীবন তাই যেন বদলে গেছে ৷ সুন্দর ভদ্র জীবন কেমন করে ওলট পালট হয়েছে তা জানা নেই তরুণের ৷ কিসের ক্ষিদে তাকে যেন তাড়িয়ে নিয়ে বেড়ায় ৷ পৈত্রিক ভিটে মাটি ছাড়া জমি আছে দো ফসলি ৩০-৪০ বিঘে ৷ আর ৮-৯ বিঘে বাস্তু পুকুর মিলে তার খাবারের অভাব নেই ৷ ছেলেপুলে নেই বলেই তরুণের মন্ডলের জীবনে এমন পরিবর্তন এসেছে বলেও সে নিজে মনে করে না ৷ তার দুটি নেশা একটা যাত্রা পালার, আর দ্বিতীয় মাছ ধরার ৷ তাকে মাসে দুই বার শহরে যেতে হয় ৷ তারই অফিসের কাজে ৷ তারই ফাকে টুকি টাকি নানা জিনিস কিনে আনে শহরের বড় বাজার থেকে ৷ মাছের খাবার, টোপ, বড়শি , ল্যলনের কর্ড, আরো কত কি ৷ গ্রামের বাচ্চা মেয়েরা প্রায়ই তাকে টুকি টাকি আনতে বলে ৷ কখনো নেল পালিশ, কখনো হার, বা কানের দুল, কাঁচের চুড়ি ৷ এদের কাছ থেকে তরুণ কখনো বা পয়সা নেয় কখনো বা নেয় না ৷ সেদিন গরম দুপুরে ভিড় বাসে উঠতেই হল তরুণকে ৷ তরুণের জীবন বদলে যাবার জন্য এই ঘটনাটা যে অনেকাংশে দায়ী তা বলা বা...

নীলা ভাবী

 নীলা ভাবী বাইরে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি পড়ছে। গ্রীষ্মের খরতাপে অতিষ্ট শহরবাসির দুঃখে ব্যথিত হয়ে যেন মন খারাপ করে আকাশ তার কান্নার জল এ ধরনীতে ছড়িয়ে দিচ্ছে। অমি জানালার পাশে গালে হাত দিয়ে বসে আছে। পৃথিবীর এ বিমর্ষ রূপ দেখতে দেখতে সে নিজেও যেন এর মাঝে হারিয়ে যেতে চাইছে। কদিন হল অমি তার এলাকার এক পরিচিত ভাইয়ের বাসায় আছে। বাবা-মা সপ্তাহখানেকের ছুটি কাটাতে কক্সবাজার গিয়েছে। রওনা দেওয়ার দিনই ওর ক্লাস টেনের টেস্ট পরীক্ষার শেষদিন ছিল বলে বাসার কাছেই থাকায় ওকে এখানে রেখে গিয়েছেন ওরা, ওদের সাথে অনেকদিনের পরিচয় অমিদের। বাসায় লোক বলতে অবশ্য এখন ওর নীলা ভাবীই আছে। ওর ভাইয়া থাকে ইটালীতে; সেখান থেকে বছরে বড়জোর একবার কি দুবার দেশে আসেন। অন্য সময় নীলা ভাবীর শ্বাশুরী থাকেন, তিনিও কয়েকদিনের জন্য মেয়ের বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছেন। দুদিন হল অমির পরীক্ষা শেষ হয়েছে, তার পরেও অমি না পারছে কোথাও যেতে না কোন মজার কিছু করতে। সারাদিন বাসায় বসে গল্পের বই পড়ে আর টিভি দেখে কতই বা সময় কাটানো যায়? তাও ভাবীর সাথে মজার মজার গল্প করে দিনের কিছু সময় কেটে যায়, নাহলে ওর এবারের ছুটিটা একেবারে যাচ্ছেতাই হত...

দিদির সাথে চোদাচুদি

দিদির সাথে চোদাচুদি দিদির সাথে চুদাচুদির কথা সারাদিন ভাবলাম, রাতে আমি রোজির সুন্দর দেহটা নিয়ে খেলেছি তা ভাবতেই আমার নুনুটা লাফ দিয়ে উঠল। ইস! দিনের বেলায় যদি দিদিকে আমাকে চুদতে পারতাম। তাহলে খুব মজা হতো। আমি এগুলো ভাবছি আর ঠিক সেই মূহুর্ত্বেই দিদি ঘরে ঢুকল। তবে উর্ণা ছাড়া। সাধারণত দিদি উর্ণা ছাড়া আমার সামনে কোন সময় আসে না। কিন্তু আজ আসলো। যাইহোক সারাদিন মাথার মধ্যে এলো মোলো চিন্তাগুলো দোল দিয়ে রাত নেমে এলো। রোজি তাড়াতাড়ি শুয়ে পড়লো। আমি তো আবার ছোট্ট বেলা থেকেই সুযোগ সন্ধানী মানুষ তাতে কোন সন্দেহ নেই। অপেক্ষা করতে থাকলাম। তারপর আস্তে করে ওর পাশে গিয়ে শুয়ে পড়লাম।গত কালকের ঘটনার পর থেকে আমার সাহসও অনেক বেড়ে গেছে। গতকাল আমি কাপড় চোপড় পরেই দিদির মধু খেয়েছি। তাই মনে মনে সিদ্ধান্ত নিলাম। আজ দিদির মধু ভান্ডার থেকে উজাড় করে মধু খাব। দিদির শরীরে হাত দিয়ে টেষ্ট করলাম, ঘুমিয়ে পড়েছে। আমার মনে তো মহা আনন্দ রোজি দিদির গুদের মধু আবার খেতে পারবো এ ভেবে। আসতে করে পায়জামা ফিতাটা খুললাম কোন সাড়া নেই। পায়জামাটা সামান্য নিচে নেমেছে মাত্র, কে যেন আমার হাত চেপে ধরল । পিছন ফিরে দেখি রোজ...

বোনকে চুদলাম

 বোনকে চুদলাম সন্ধ্যা হয়ে গেল। আমি ছাদে গেলাম তো সেখানে শান্তি বসে ছিল আর সকলে ভেতরের রুমে ঘুমাচ্ছিল। শান্তি যখন আমাকে দেখল তখন আমাকে তার পাশে বসার জন্য বলল। আমি তার পাশের চেয়ারে গিয়ে বসলাম। একটু পরে শান্তি আমার জন্য চা বানিয়ে নিয়ে আসল। আমি চায়ের কাপ হাতে নিয়ে চা খেতে শুরু করলাম। আমি চা খেতে খেতে আমার একটা হাত শান্তির হাতের উপর রাখলাম। কিন্তু শান্তি কিছু বললনা। ওর দিকে তাকালাম হাল্কা করে হাঁসলো। আমি বুঝে গেলাম ও চাইছে আমি তার সাথে কিছু করি কিন্তু সন্ধের সময় ছাদে প্রায় লোক ছিল। যে কারনে কিছু করতে পারছিলামনা। আমি আমার হাত ওর গালে নিয়ে আস্তে আস্তে ওর ঠোঁটে রাখলাম। তখন শান্তি বলল – – কি করছ রাজু? তারা দেখলে কি ভাভবে? হাত সরিয়ে নিয়ে কিছুক্ষণ সেখানে বসে থাকলাম তারপর সেখান থেকে নিচে চলে আসলাম এবং রাত হবার অপেক্ষ্যা করতে লাগলাম। রাত প্রায় ১১ তার দিকে আমি ছাদে গেলাম এবং দেখলাম শান্তির রুমের লাইট জ্বলছে। আমি সেখানে দাড়িয়ে শান্তির বাইরে আসার অপেক্ষ্যা করতে লাগলাম। প্রায় ১১-৩০ নাগাদ সে বাইরে আসল এবং আমাকে দেখে চমকে বলল – – তুমি এখানে কি করছ? – তোমাকে ছাড়া থাকতে পারছিলাম না। তোমাকে খুব মনে পরছি...

বাবা চুদছে মেয়েকে

বাবা মেয়েকে চুদে দিলো তখন মধ্যরাতের শুনশান গভীরতা, হঠাৎ ঘুম ভেঙে গেল আমার। ঘুম ভেঙেই দেখি যে, আমি সম্পুর্ণ বিবস্ত্র উলঙ্গ আর বাবা আমার দু’পায়ের মাঝখানে বসে আছে। রুমের ঘুটঘুটে অন্ধকারের মধ্যে বাবার গায়ের সুগন্ধীর সুবাসে হঠাৎ আমার ছেলেবেলার কথা মনে পড়ে গেল যখন বাবা-মা’র কোলের মধ্যেই ঘুমাতাম আর কত না নিরাপদ বোধ করতাম। এখনও তাই মনে হলো, অন্য কারো শরীরের স্পর্শ তো কোনদিন অনুভব করিনি কখনও তাই বোধহয়...। কিন্তু পরণেই...কী যে দেখলাম! বাবা আমার ওপর উপুড় হয়ে শুয়ে পড়ে দু’বাহু দিয়ে জড়িয়ে ধরলো আমাকে। তাঁর শরীরের স্পর্শে মনে হলো সেও আমার মতই উলঙ্গ বিবস্ত্র। এবারই প্রথম আমরা উভয়েই বিছানায় সম্পুর্ণ উলঙ্গ অবস্থায় আছি তখন। আমার মনের মধ্যে কেমন যেন একটা আনন্দের ঢেউ খেলে গেল। আবার এটা ভেবে কিছুটা ভয়ও লাগলো যে পাশে শায়িতা ছোটবোন তন্বী যদি ঘুম থেকে জেগে যায় কিংবা এই অবস্থায় দেখে ফেলে তাহলে কী লজ্জার ব্যাপারই না হবে! কারণ তন্বীর বয়সও ১২/১৩ বছর হয়ে গেল। এ বয়সে কোনও কিছু বোঝার বাদ থাকে না। বাবা যখন আমার ওপর হামাগুড়ি দিয়ে দেহটা জাপটে ধরে বুকের মধ্যে টেনে নিল আমার মাথাটা এমনিতেই তাঁর কোলের মধ্যে যেন ডুবে গেল। আমি...

স্বামীর চোদন

 সোমার গুদ চোদন সুন্দর চেহারা সোমার । কুড়ি বছরের যুবতী আজ । পুরুষের শরীরের ছোঁওয়া নারীর জীবনে কি এনে দেয় তার কিছুই সে জানে না । গাঁয়ের মেয়ে । বাড়িতে বাবা মায়ের কড়া শাসন । তাই সে না পেরেছে গোপনে কোন ছেলের সাথে কথা বলতে আর না পেরেছে কোন ছেলেকে ছুঁয়ে দেখতে । তাই মাঝে মাঝে সোমার মন উঁকি মেরে দেখতে চায় কোন অজানা ছেলেকে । গরিব ঘরের মেয়ে । তাই তার মায়ের কড়া আদেশ- মেয়েদের ইজ্জত আসল, সেই ইজ্জত একবার হারিয়ে ফেললে আর ফেরৎ পাওয়া যায় না । তখন সেই মেয়েকে আর কেউ বিয়ে করতে চায় না । বিয়ে হবার আগে পর্যন্ত একজন মেয়ের কাজ হলো ইজ্জত রক্ষা করে এগিয়ে চলা । তারপর বিয়ে । তখন তার ইজ্জত তার স্বামী ভোগ করে । স্বামী তখন তার কাছে দেবতা । আর তখন তার স্বামী তার স্ত্রীর ইজ্জত রক্ষা করে । সোমার বিয়ে হলো । বিয়ের রাতে স্বামীর স্পর্শে সে মহাসুখ অনুভব করে । স্বামীর হাতের ছোঁয়ায় সে তার ইজ্জত স্বামীকে অর্পণ করে । যে ইজ্জত সে এতদিন রক্ষা করে চলেছিল, আজ স্বামীকে দিয়ে সোমা মনের মধ্যে এক স্বর্গীয় সুখ অনুভব করতে লাগলো । তার স্বামী তার শরীরে যেখানেই স্পর্শ করে সেখানেই তার উত্তেজনা । সোমা বুঝলো যৌন...

মাকে চোদন দেওয়া

মাকে চোদন দেওয়া  বাবলু ভীষণ বদমাইশ, লেখা পড়ায় তার একদম মন নেই, কলেজে গেলেও সে শুধু মারধোর, মেয়েদের পিছনে লাগা, আর কলেজের শিক্ষকদের উত্ত্যক্ত করা এই সবই করে ৷ বাবলু খান নামেই চেনে কম বয়েসী ছেলেরা। তার দাপট কম না এলাকায় ৷ সব গন্ড গোলের মূলে এই বাবলু ৷ তার দুটি হৃদয়ের বন্ধু চন্দ্রনাথ ওরফে চন্দু আর বদ্রি ৷ দুজনেই একই কলেজে পড়ে ৷ কিন্তু দুজনের পারিবারিক ইতিহাস বাবলুর পারিবারিক ইতিহাসের থেকেও কলঙ্কিত ৷ বাবলুর বাবা জেলে। তাঁর খোজ মা রেশমি খাতুন জানেন না ৷ মুকাদ্দার পনরো বছরেই পোয়াতি করেছিল তাকে ৷ আশ পাশের লোকজনের চাপে পড়ে বিয়ে করে মুকাদ্দার কিন্তু তার চুরির নেশা, চুরি করতে গিয়ে দু চার জনকে ভুল করে মেরে ফেলে বছর আঠারো আগে ৷ কিন্তু তার পর বাবলুর বাবার কোনো খোজ পাননি রেশমি ৷ বাবলুর সতের আঠারো বছর বয়েস হলেও সংসারে ছিটে ফোটা মন নেই ৷ রেশমি তার যৌবন বিসর্জন দিয়েছে বাবলুর আশায় ৷ আর বাবলুর মার কষ্ট দেখার সময় নেই ৷ মসজিদের পাশের মেয়েদের রকমারি দোকান তারই, দিনে ১০০ ২০০ টাকা কামিনে নেওয়া যায় কাঁচের চুড়ি, টিপ, নেল পালিশ বেচে ৷ আধা শহুরে জায়গায় এরকম দোকান করেই অনেকের জীবিকা চলে ৷ " চন্দু বিড়ি দে এ...