পোস্টগুলি

জানুয়ারী ২২, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

মাকে চোদন দেওয়া

মাকে চোদন দেওয়া  বাবলু ভীষণ বদমাইশ, লেখা পড়ায় তার একদম মন নেই, কলেজে গেলেও সে শুধু মারধোর, মেয়েদের পিছনে লাগা, আর কলেজের শিক্ষকদের উত্ত্যক্ত করা এই সবই করে ৷ বাবলু খান নামেই চেনে কম বয়েসী ছেলেরা। তার দাপট কম না এলাকায় ৷ সব গন্ড গোলের মূলে এই বাবলু ৷ তার দুটি হৃদয়ের বন্ধু চন্দ্রনাথ ওরফে চন্দু আর বদ্রি ৷ দুজনেই একই কলেজে পড়ে ৷ কিন্তু দুজনের পারিবারিক ইতিহাস বাবলুর পারিবারিক ইতিহাসের থেকেও কলঙ্কিত ৷ বাবলুর বাবা জেলে। তাঁর খোজ মা রেশমি খাতুন জানেন না ৷ মুকাদ্দার পনরো বছরেই পোয়াতি করেছিল তাকে ৷ আশ পাশের লোকজনের চাপে পড়ে বিয়ে করে মুকাদ্দার কিন্তু তার চুরির নেশা, চুরি করতে গিয়ে দু চার জনকে ভুল করে মেরে ফেলে বছর আঠারো আগে ৷ কিন্তু তার পর বাবলুর বাবার কোনো খোজ পাননি রেশমি ৷ বাবলুর সতের আঠারো বছর বয়েস হলেও সংসারে ছিটে ফোটা মন নেই ৷ রেশমি তার যৌবন বিসর্জন দিয়েছে বাবলুর আশায় ৷ আর বাবলুর মার কষ্ট দেখার সময় নেই ৷ মসজিদের পাশের মেয়েদের রকমারি দোকান তারই, দিনে ১০০ ২০০ টাকা কামিনে নেওয়া যায় কাঁচের চুড়ি, টিপ, নেল পালিশ বেচে ৷ আধা শহুরে জায়গায় এরকম দোকান করেই অনেকের জীবিকা চলে ৷ " চন্দু বিড়ি দে এ...

খানকিপনা

 মাগিগিরির শিক্ষা বৌদির টসটসে পাছায় হাত দিয়ে কাছে টেনে নিলাম। বৌদিও একটু বেশীই নুয়ে পড়ল আমার উপর। আমার চুলে বিলি করতে করতে বলল, তুমিই তো এখন রাজ্যের রাজা। এই রাজ্যে যে রানী একজনই থাকতে পারবে তা জানো না? বউদির ব্রা খুলতে খুলতে আমি ভনিতা করে বললাম, রানী তো একজনই আছে, আমার মা। দেখ না উনি কিভাবে রানীর ইমেজ নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন রাজ্যপাট চালাচ্ছেন। ব্রা খোলা শেষ, বৌদি শরীর থেকে ব্লাউজ নামাতে নামাতে বলল, কিন্তু তুমি তো রানী পরিবর্তনও করতে পার। আমি বউদির শাড়ির কুচি খুলতে খুলতে বললাম, হ্যা তা পারি। সে সিদ্ধান্তও আমি নেব। বউদি একটা ছোট্ট দীর্ঘশ্বাস লুকিয়ে শাড়িটা শরীর থেকে ফেলে দিল। নগ্নবাহূ দিয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরে আবদারের সুরে বলল, আমার যা আছে সবই তো তোমার, যেভাবে খুশী যতবার খুশী ততবার নাও, বিনিময়ে শুধু আমাকে রাজ্যের রানী বানিয়ে দাও। আমি বললাম, কেন এই তো ভালো আছ, রানী হলে তো দায়িত্বও বাড়বে। বউদি তার স্তন দুটো আমার চোখের সামনে নাচাতে নাচাতে বলল, তা বাড়ুক, আমি রানী হলে নিশ্চয়ই এখনকার রানী সাধারন হয়ে যাবেন, তখন আমার হুকুমই তাকে মানতে হবে, আর আমি তখন উনাকে বুঝাব কত ধানে কত চাল। বউ...

ছুটিতে মজা

পূজার ছুটিতে পিসিকে চোদা আমার নাম রাহুল .আমি ক্লাস ১১ এ পরি . এবার পুজোর ছুটিতে আমি মাকে বললাম পিসির বাড়ি যাবো. মা বল্লো ঠিক আছে. আমি পিসির বাড়ি রওনা দিলাম ট্রেনে. আমি পৌছালাম পিসির বাড়ি ৬ ঘন্টা পর.পিসি এসেছিলেন স্টেশনে আমাকে নিতে.তারপর পিসির সাথে বাড়ি যাওয়ার সময় লক্ষ্য করলাম পিসির পাছা তা বেস দুলছছে আর দুধ গুলো বেশ বড় বড়. পিসির বয়স ২৫ . এক বছর আগে বিয়ে হয়েছে.পিসেমসাই স্কূল টীচর. তিনি স্কূল গেছিলেন . বাড়ি গিয়ে স্নান খাওয়া হলো .তারপর ঘুমোতে গেলাম দুপুরে .পিসি বল্লো জার্নী করে এসেছিস ঘুমোতে যা আমি আসছি . তুই আমি এক সাথে ঘুমাবো. আমি অন্য ঘরে গেলাম . তারপর আমার মনে সন্দেহ হলো. তাই আমি পিসির ঘরে গেলাম চুপকড়ে দেখি পিসি শাড়ি খুলছে. দেখি লাল সায়া, লাল ব্লাওস, কালো ব্রা ও সাদা প্যান্টি. দেখি পিসির টাইট দুটো দুধ অনেক বড় . পিসি এতো সুন্দর দেখতে মনে হছে যেন ধরে চুদে দিই. কিন্তু কিছু বললাম না. তারপর দেখি প্যান্টি খুলছে লাল গুদে কালো আফ্রিকার জঙ্গল. আমি নিজেকে ঠিক রাখতে না পেরে বাথরূমে গিয়ে খিঁচলাম. তারপর ঘরে এসে শুতে যাচ্ছি তো দেখি পিসি চেয়ে আছে আমার দিকে. পিসির পাসে শুলাম, পিসি জিগগেস করছে ...